বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের পিরিয়ড ড্রামা ‘অগ্নিযুগ: দ্য ফায়ার’ ক্রমশ আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে। ইতিমধ্যেই তাঁর দুই চরিত্রাভিনেতার নাম প্রকাশ্যে। অনুপম খের ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’, ধর্মেন্দ্র ‘লালা লাজপত রাই’। আজকাল ডট ইনকে পরিচালক জানিয়েছেন, ‘ক্যাপ্টেন লক্ষ্মী সায়গল’ হচ্ছেন ‘রোজা’র মধু। এদেশের অভিনেতাদের সঙ্গে থাকছেন একদল ব্রিটিশ অভিনেতা। আর হিন্দি ছোটপর্দার অভিনেতারা। বহু বিপ্লবী, স্বাধীনতা সংগ্রামীর আত্মত্যাগ দেশকে স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। তাঁদের কথা কতজন মনে করে? দেশাত্মবোধক গান, দেশপ্রেমিকদের প্রতি বরাবর আগ্রহী প্রবীণ পরিচালক-অভিনেতা। নিজেও নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এবার তিনি সেই গল্প তুলে ধরেছেন। প্রযোজনায় তাঁর স্ত্রী ইরা চট্টোপাধ্যায়।
বিশ্বজিতবাবু বলেছেন, ‘‘ভারতে সেই সময়ে দু’ধরনের আন্দোলন দেখা গিয়েছিল। গান্ধিজির মত মেনে অহিংস আন্দোলন। নেতাজির পথে হেঁটে সহিংস আন্দোলন। আমি দ্বিতীয় পথটি দেখাব। একই সঙ্গে জায়গা করে নেবেন স্বল্প পরিচিত দেশপ্রেমিকারা। যেমন, গুরবক্স সিং ধিঁলো, হাবিবুর রহমান, প্রেমকুমার সায়গল আর তৎকালীন নারীশক্তি।’’ ছবির গবেষণার কাজ নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন। কারণ, ছোট থেকেই দেশপ্রেমিকদের জীবন তাঁকে টান। ছবির শুট শুরু হয়ে গিয়েছে। ২৬ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা হবে ছবির নাম। অনামী স্বাধীনতা সংগ্রামীদের সঙ্গে জায়গা করে নেবেন স্বামী বিবেকানন্দ, বাঘা যতীন, নেতাজির মতো মনীষী।
আরও জানা গিয়েছে ছবিটি একাধিক ভাষায় রচিত হবে। যেমন, তামিল, তেলুগু, মালায়লম ছাড়াও বিদেশি ভাষা ইংরেজিতেও ডাব হবে। কুমার শানুর কণ্ঠে শোনা যাবে কবিগুরুর বিখ্যাত গান, ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে’। রবীন্দ্রনাথের উপরে গানটি ব্যবহৃত হবে। আরও নানা দৃশ্যেও শোনা যাবে গানটি। গানের অর্থ একলা চলার মন্ত্রই ছবিতে ধ্বনিত হবে। থাকবে জালিয়ানওয়ালা বাগ হত্যাকাণ্ড এবং কবিগুরুর ‘নাইট’ উপাধি ত্যাগ। এছাড়াও আবহে ব্যবহার করা হবে ‘বন্দেমাতরম’, ‘কদম কদম বাঢ়ায়ে যা’র মতো গান। সব ঠিক থাকলে চলতি বছরের পুজো অথবা বড়দিনে মুক্তি পেতে পারে। বহু বছর পরে পরিচালনায় ফিরে উৎসাহে টগবগিয়ে ফুটছেন। কথায় কথায় বলেছেন, ‘‘আমার দিনরাত এখন ছবির প্রস্তুতিতেই কাটছে। যেন নতুন করে বাঁচছি। এই উন্মাদনা টাটকা অক্সিজেন জোগাচ্ছে আমায়।’’
বিশ্বজিতবাবু বলেছেন, ‘‘ভারতে সেই সময়ে দু’ধরনের আন্দোলন দেখা গিয়েছিল। গান্ধিজির মত মেনে অহিংস আন্দোলন। নেতাজির পথে হেঁটে সহিংস আন্দোলন। আমি দ্বিতীয় পথটি দেখাব। একই সঙ্গে জায়গা করে নেবেন স্বল্প পরিচিত দেশপ্রেমিকারা। যেমন, গুরবক্স সিং ধিঁলো, হাবিবুর রহমান, প্রেমকুমার সায়গল আর তৎকালীন নারীশক্তি।’’ ছবির গবেষণার কাজ নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছেন। কারণ, ছোট থেকেই দেশপ্রেমিকদের জীবন তাঁকে টান। ছবির শুট শুরু হয়ে গিয়েছে। ২৬ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষণা হবে ছবির নাম। অনামী স্বাধীনতা সংগ্রামীদের সঙ্গে জায়গা করে নেবেন স্বামী বিবেকানন্দ, বাঘা যতীন, নেতাজির মতো মনীষী।
আরও জানা গিয়েছে ছবিটি একাধিক ভাষায় রচিত হবে। যেমন, তামিল, তেলুগু, মালায়লম ছাড়াও বিদেশি ভাষা ইংরেজিতেও ডাব হবে। কুমার শানুর কণ্ঠে শোনা যাবে কবিগুরুর বিখ্যাত গান, ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে’। রবীন্দ্রনাথের উপরে গানটি ব্যবহৃত হবে। আরও নানা দৃশ্যেও শোনা যাবে গানটি। গানের অর্থ একলা চলার মন্ত্রই ছবিতে ধ্বনিত হবে। থাকবে জালিয়ানওয়ালা বাগ হত্যাকাণ্ড এবং কবিগুরুর ‘নাইট’ উপাধি ত্যাগ। এছাড়াও আবহে ব্যবহার করা হবে ‘বন্দেমাতরম’, ‘কদম কদম বাঢ়ায়ে যা’র মতো গান। সব ঠিক থাকলে চলতি বছরের পুজো অথবা বড়দিনে মুক্তি পেতে পারে। বহু বছর পরে পরিচালনায় ফিরে উৎসাহে টগবগিয়ে ফুটছেন। কথায় কথায় বলেছেন, ‘‘আমার দিনরাত এখন ছবির প্রস্তুতিতেই কাটছে। যেন নতুন করে বাঁচছি। এই উন্মাদনা টাটকা অক্সিজেন জোগাচ্ছে আমায়।’’
